ঘুষসহ নানান অভিযোগে সুশান্ত পালকে বান্দরবানে বদলি।
কক্সবাজার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাটের বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর ডেপুটি কমিশনার সুশান্ত পালকে সদর দফতরে ও অতিরিক্ত দায়িত্বে বান্দরবান বিভাগে বদলি করা হয়ছে।
জানা যায়, গত ২০ ডিসেম্বর পরবর্তীতে বিভিন্ন পত্রিকা ও অনলাইনে ‘কক্সবাজার কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট অফিসে ঘুষের মহোৎসব সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব’ শিরোনাম এবং মাসিক চুক্তির কারণে সরকার হারাচ্ছে কোটি টাকার রাজস্ব শীর্ষক বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্য ভিত্তিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
তবে সিন্ডিকেট প্রধান সুশান্ত পাল বদলি হলেও অন্যরা এখনও বহাল তবিয়তে আছেন।
জানা যায়, কক্সবাজার বিভাগের ডেপুটি কমিশনার সুশান্ত পাল ও রাজস্ব কর্মকর্তা সব্যসাচী সিকদার, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা যথাক্রমে : মো. সালাহ্ উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, আনিসুল করিম, সৈয়দ মো. আবু রাসেল,আবছার উদ্দিন, তৌফিক আহমেদের যোগসাজশে অফিসটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছিল। ফলে সরকার হারাচ্ছিল কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। তথ্যসূত্র: দৈনিক সংবাদ
বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এসব কথা বলা হয়েছে।
তবে শুল্ক, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মইনুল খান প্রথম আলোকে বলেছেন, সুশান্ত পালকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করা হয়েছে।এনবিআরের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘সুশাসন ও আধুনিক ব্যবস্থাপনা কাঠামো’ এর ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আওতায় বিসিএস (শুল্ক ও আবগারি) ক্যাডারের কর্মকর্তা সুশান্ত পালকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে বদলি/পদায়ন করা হয়েছে। সুশান্ত পালকে খুলনা থেকে রংপুরে ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’ করা হয়েছে। এর অর্থ নতুন কর্মস্থলে তাকে সঙ্গে সঙ্গে যোগদান করতে হবে। প্রজ্ঞাপনে সুশান্তক
সম্পাদক: জাহাঙ্গীর আলম
©Vorercoxsbazar.com