মরুকরণ রোধে ব্যাপক বৃক্ষায়ন জরুরিঃ সিইএইচআরডিএফ

প্রকাশিত: ১১:১৩ অপরাহ্ণ, জুন ১৮, ২০২২

Warning: Undefined array key "mode" in /home/vorercoxb/public_html/wp-content/plugins/sitespeaker-widget/sitespeaker.php on line 13
print news

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধে দেশের সকল অনাবাদী জমি, রাস্তার ধার, মাঠের চারপাশ ও গৃহ প্রাঙ্গণে ব্যাপক বৃক্ষেরোপণের আহবান জানিয়েছে সিইএইচআরডিএফ।

আন্তর্জাতিক খরা ও মরুকরণ প্রতিরোধ দিবস উপলক্ষে সিইএইচআরডিএফ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ আহবান করেন।

সিইএইচআরডিএফ প্রধান নির্বাহী মোঃ ইলিয়াছ মিয়া’র সভাপতিত্বে ও সহকারী প্রধান সংগঠক(তৃণমূল) রুহুল আমিন এর সঞ্চালনায় ভার্চূয়াল মাধ্যম জুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিইএইচআরডিএফ এর নিয়ন্ত্রণ ডিভিশনের ফোকাল জিহাদুল ইসলাম।

বক্তব্য রাখেন সিইএইচআরডিএফ এর বিশেষ ডিভিশন সহকারী প্রধান সমন্বয়ক আব্দুল মান্নান রানা, সিলেট জোনের জেনারেল সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ আল মুবিন, রামু এরিয়ার জেনারেল সেক্রেটারি রেজাউল করিম, কুতুবদিয়া এরিয়া জেনারেল সেক্রেটারি আবু সালেহ, এইচটিপিবি এর সিইও ইফতেখার জুয়েল, সদস্য
রমজান আলী, সিইএইচআরডিএফ এর রামু হেডকোয়ার্টার সেক্রেটারি ইয়াছিন কুরবান বাবু, রামু সাউথ সাব এরিয়া সেক্রেটারি আ হমাদুল হক, রামু ওয়েস্ট সাব-এরিয়া সেক্রেটারি মুবিনুল হক, মহেশখালী উত্তর ফোরাম সমন্বয়ক রিফাত হাসান, ঝিলংজা ফোরাম সমন্বয়ক সাদ্দাম হোসেন আরিফ, আলী আকবর ডেইল ফোরাম সমন্বয়ক রিপন আজাদ, টেকনাফ ফোরাম সদস্য নুরুল ইসলাম।

বক্তারা বলেন খরা বাংলাদেশের জন্য একটি বড় সংকট। দেশের পশ্চিম, দক্ষিণাঞ্চলে ও উত্তরাঞ্চলে ব্যাপক মরুকরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তন এর সংকট এটিকে আরো ত্বরান্বিত করছে।
তারা অবিলম্বে সরকারকে খরা প্রতিরোধে সেচ, কৃষি, চাষাবাদ ও জলাভূমি পুনরুদ্ধারের জন্য জাতিসংঘ মরুকরণ প্রতিরোধ কনভেনশন মেনে সার্বিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আহবান জানান।

এতে উপস্থিত ছিলেন নেতৃত্ব ডিভিশনের ফোকাল রমজান আলী, মহেশখালী এরিয়ার জেনারেল সেক্রেটারি এ এস রায়হান, কক্সবাজার সিটি কলেজ ক্যাম্পাস সমন্বয়ক আতিকুর রহমান সৌরভ, রামু কলেজ ক্যাম্পাস সমন্বয়ক মঈন উদ্দিন, খুনিয়া পালং কনজারভেশন গ্রুপ এর সমন্বয়ক মাহাবুব আলম, এক্টিভিস্ট সাইয়েদ হোসেন, রানা হামিদ, আনসারুল করিম।

ঘন্টাব্যাপী আলোচনা সভা সিইএইচআরডিএফ এর প্রধান নির্বাহী মোঃ ইলিয়াছ মিয়া’র বক্তব্যের মাধ্যমে শেষ হয়।